১. Military Satellites (PRSS-1 ও PakTES-1A)
পাকিস্তান সামরিক নজরদারি ও যোগাযোগের জন্য নিজস্ব স্যাটেলাইট ব্যবহার করছে, যা তাদের ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২. Burraq Combat Drone
পাকিস্তানের নিজস্ব অস্ত্রযুক্ত ড্রোন, যা গোয়েন্দাগিরি ও লক্ষ্যভেদী হামলার কাজে ব্যবহৃত হয়। এটি আমেরিকার Predator ড্রোনের অনুরূপ, তবে স্থানীয়ভাবে তৈরি।
৩. SPADA 2000 Air Defence System
এই সিস্টেমটি মাঝারি দূরত্বে আকাশ থেকে আসা হুমকি (মিসাইল, বিমান) ঠেকাতে সক্ষম। এটি পাকিস্তানের আকাশসীমা নিরাপদ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৪. Al-Khalid Main Battle Tank
এই ট্যাংক পাকিস্তানের নিজস্ব উৎপাদিত, এবং চীনের সহায়তায় তৈরি। এটি দ্রুত গতি, শক্তিশালী কামান এবং উন্নত ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেমের জন্য বিখ্যাত।
৫. Hangor Class Submarine
এই সাবমেরিনগুলো চীনের সহায়তায় তৈরি হচ্ছে এবং এতে স্টেলথ টেকনোলজি ও নিউক্লিয়ার ওয়েপন বহনের ক্ষমতা থাকতে পারে বলে ধারণা করা হয়। পাকিস্তানের নেভির ভবিষ্যতের গেম-চেঞ্জার।
৬. Shaheen III ব্যালিস্টিক মিসাইল
এই মিসাইলের পাল্লা ২,৭৫০ কিলোমিটার – যা ভারতের যেকোনো অংশে আঘাত হানতে পারে। এটি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম, যা পাকিস্তানের স্ট্র্যাটেজিক ডিটারেন্সের অন্যতম মূল অংশ।
৭. Cyber Warfare Division
সাইবার যুদ্ধ এখন যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরে সবচেয়ে বড় হুমকি। পাকিস্তানের একটি আলাদা সাইবার ইউনিট আছে, যা সাইবার আক্রমণ ও প্রতিরক্ষার কাজ করে।
৮. Babur Cruise Missile
এই লো-লেভেল ক্রুজ মিসাইল রাডার ফাঁকি দিয়ে ৭০০+ কিমি দূরত্বে নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে পারে। এটি স্থল, নৌ ও সাবমেরিন থেকে ছোড়া যায় – যার মানে: বহুমুখী হুমকি।
. AWACS: Saab 2000 Airborne Early Warning
এই প্লেন আকাশে নজরদারি করে শত্রুর অবস্থান সনাক্ত করে। এটি পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।